ভোভাচ্কা নামে যে ছেলেটির কথা বলা হচ্ছে, তার মূল নাম ভ্লাদিমির। অর্থাৎ, পুরো রুশ দেশে কিংবা সে দেশের বাইরে যত ভ্লাদিমির আছে, তাদের সবাই ছোটবেলায় ভোভাচ্কা নামেই পরিচিত ছিল। তার মানে ভ্লাদিমির ইলিচ বা লেনিন নামে যিনি পরিচিত, তিনিও ছোটবেলায় ছিলেন ভোভাচ্কা, ভ্লাদিমির ভ্লাদিমিরোভিচ বা মায়াকোভ্স্কি নামে যি
ফরাসি প্রেসিডেন্ট বললেন, ‘কল্পনা করুন, বাইডেন, পুতিন আর আমি এক বিছানায় ঘুমানোর জন্য শুলাম। আমাদের দেওয়া হলো একটা মাত্র কম্বল। আমি শুলাম মাঝখানে। গভীর রাতে দেখলাম, পুতিন একদিক থেকে কম্বল ধরে টানছেন, বাইডেন আরেকদিক থেকে। আমি চুপচাপ মাঝখানে শুয়ে রইলাম। তার মানে হলো আমি মধ্যপন্থী।’
ওখানেও হাজার কোটি টাকা মেরে দিতে পারে কেউ, আর লাখ লাখ মানুষ শুধু টাকার অভাবে দীর্ঘশ্বাস ফেলে। আমি কি লাখ লাখ বললাম? থুককু, আসলে আমি কোটি কোটি মানুষের কথাই বলতে চেয়েছিলাম। আসলে কথাটা এভাবেও বলা যায়: কয়েকজন মানুষের পকেটে থাকে কোটি কোটি টাকা, আর কোটি কোটি মানুষের পকেটে থাকে কয়েকটি টাকা।
ধরুন আপনি রাশিয়ায় স্বাধীন রাজনৈতিক বিশ্লেষক খুঁজতে চান। টক শোর পুকুরে ছিপ ফেলুন, দেখবেন এ রকম হাজারটা মাছ টোপ গিলছে। কিন্তু রাশিয়ায় সত্যিকার স্বাধীন রাজনৈতিক বিশ্লেষক কে হতে পারবে জানেন? হতে পারবেন আঙ্কেল ফেদিয়া, তবে তা কয়েক পেগ মদ খেয়ে পুরো মাতাল হয়ে যাওয়ার পর। এর আগে—নেভার!
একবার ক্রেমলিন থেকে বের হয়ে রেডস্কয়্যার দিয়ে হাঁটছিলেন পুতিন। তিনি সেখানে একজন ভিক্ষুককে দেখলেন। খুব মায়া হলো তাঁর জন্য। কোনো না কোনোভাবে তাঁকে সাহায্য করতে ইচ্ছে হলো। কপর্দকহীন সেই ব্যক্তিকে পুতিন তখন পকেট থেকে একটি কার্ড বের করে উপহার দিলেন। সে কার্ডটিতে লেখা ছিল ‘দু বছরের জন্য এই ব্যক্তির কর মওকু
টেলিভিশনের প্রথম চ্যানেলে দেখা গেল ব্রেজনেভ বক্তৃতা করছেন। ঘুরিয়ে দ্বিতীয় চ্যানেলে দেখা গেল, ব্রেঝনেভ এখানেও। তৃতীয় চ্যানেলেও একই দৃশ্য—ব্রেঝনেভের বক্তৃতা। চতুর্থ চ্যানেলে দেখা গেল, পুলিশের লোক চোখ বড় বড় করে বসে আছে এবং রিমোট হাতে টিভি দর্শকের দিকে তাকিয়ে বলছে, ‘আর একবার চ্যানেল বদল করলে তোকেই বদল ক
গোয়েন্দা সংস্থার বার্ষিক প্রতিবেদন পড়ছেন কেজিবির পরিচালক। একপর্যায়ে তিনি পুতিনকে বলছেন: ‘ভ্লাদিমির ভ্লাদিমিরোভিচ পুতিন, অজ্ঞাতনামা কিছু মানুষ বিরোধী দলীয় নেতা জুগানভকে হত্যার উদ্দেশ্যে ঝাঁপিয়ে...
বিশ্ব বন্ধু দিবস কী, কেন, তা নিয়ে অন্য কোথাও নিশ্চয়ই আলোচনা হবে। আমরা শুরুতেই ঢুকে যাব বন্ধুত্ব নিয়ে রুশ দেশে তৈরি হওয়া কিছু কৌতুকে। এগুলো নির্দোষ আমোদের জন্যই শুধু। এর মধ্যে ভারী কোনো তত্ত্বের প্রয়োগ না করলেই পড়ে মজা পাবেন।
আমার আর আমার স্ত্রী—দুজনেরই বয়স হয়ে গেছে পঞ্চাশের ওপরে। আমার মাঝেমধ্যে মনে হয়, এখনো যদি বিশ বছর বয়সী সেই চপল হরিণীটিকে পাশে পাই!
‘রবিনহুড কেন প্রেসিডেন্ট হতে পারেনি?’ উত্তর হলো—‘কারণ, রবিনহুড বড়লোকদের টাকা ডাকাতি করে গরিবদের মাঝে বিলিয়ে দিয়েছে। প্রেসিডেন্ট হতে হলে কাজটা করতে হবে উল্টো।’